সুস্থ হয়ে কাজে ফেরার পরই যুক্তরাজ্যে চলমান লকডাউন কীভাবে শিথিল করা যায় সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন বলে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফে জানানো হয়।
গত মাসে প্রধানমন্ত্রী জনসনের শরীরে করোনার উপস্থিতি ধরা পড়ে। এরপর থেকেই তিনি সেলফ আইসোলেশনে ছিলেন। অবস্থার অবনতি হওয়ায় ৫ই এপ্রিল তাকে সেন্ট থমাস হাসপাতালে নেয়া হয়।
পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাওয়ায় সেখানে তিনদিন আইসিইউতেও রাখা হয় তাকে। পরবর্তীতে শারীরিক অবস্থা ভালো হওয়ায় সাধারণ ওয়ার্ডে নেয়া হয় বরিসকে। আইসোলেশনে থাকার সময় ঘরে থেকেই দাপ্তরিক কাজ চালিয়ে গেছেন তিনি।